শস্যরক্ষায় আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেললো ৩৩ বাবুই ছানা
কাজীপুর উপজেলার একসময়ের ভিক্ষার হাত এখন কর্মের হাতে পরিনত
যমুনার একটি সেতু চরে ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছে, যা মৃত্যুর দূত
এইডসের নতুন টিকা হিউম্যান ট্রায়ালে ৯৭% সফল
হিমছড়ি সৈকতে ভেসে এসেছে বিশাল আকৃতির মৃত তিমি
- ticket title
- মহানন্দা নদী হারিয়ে যাবে বাংলার বুক থেকে
- শস্যরক্ষায় আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেললো ৩৩ বাবুই ছানা
- কাজীপুর উপজেলার একসময়ের ভিক্ষার হাত এখন কর্মের হাতে পরিনত
- পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়াই ইটভাটা,বিষাক্ত গ্যাসে ৫০০ একর জমির ফসলের ক্ষতি
- যমুনার একটি সেতু চরে ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছে, যা মৃত্যুর দূত
- ক্যারিবিয়ানের দ্বীপরাষ্ট্র সেন্ট ভিনসেন্টে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত
- এইডসের নতুন টিকা হিউম্যান ট্রায়ালে ৯৭% সফল
- হিমছড়ি সৈকতে ভেসে এসেছে বিশাল আকৃতির মৃত তিমি
- বাংলাদেশের আকাশে মিথেন গ্যাসের ধোঁয়ার আভাস
জলজঝাঝি-পতঙ্গভূক উদ্ভিদ
মার্চ 3, 2021 / By Benu Borna
Post by relatedRelated post
-
এপ্রিল 11, 2021
কাজীপুর উপজেলার একসময়ের ভিক্ষার হাত এখন কর্মের হাতে পরিনত
-
এপ্রিল 10, 2021
যমুনার একটি সেতু চরে ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছে, যা মৃত্যুর দূত
-
-
এপ্রিল 6, 2021
আইপিএস’এর ব্যাটারী বিস্ফোরণ হয়ে ছাই ৩০টি দোকান
জলজঝাঝি বা ঝাঝিদাম উদ্ভিদটির কোনো শিকড় নেই, পানিতে ভেসে থাকে।এরা আশপাশে কোনো কীটপতঙ্গ এলে , এদের পাতাগুলো ভাসিয়ে দেয়, সেখান থেকে একধরনের মিষ্টি রস ছাড়ে। আর সুগন্ধের টানে ও মিষ্টি খাবার খেতে ওই কীটপতঙ্গ সেখানে বসে পড়ে। উদ্ভিদটি এবার আরও মিষ্টি রস ছেড়ে প্রাণীটিকে ওই পাতার মধ্যে আটকে ফেলে, তারপর ধীরে ধীরে পাতাটির চারপাশে থাকা ঝাঝি আবরণ দিয়ে ঢেকে ফেলে। পতঙ্গটি উদ্ভিদের ঢাকা পড়ে একসময় মারা যায়। এরপরে উদ্ভিদটি ওই মৃত শরীর থেকে প্রোটিন সংগ্রহ করে বেঁচে থাকে।
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার জয়দীয়া বাঁওড়ে নতুন একটি পতঙ্গভুক উদ্ভিদ খুঁজে পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। উদ্ভিদটির বৈজ্ঞানিক নাম রাখা হয়েছে Utricularia rosettifolia alfasane & hassan। গবেষক দলের প্রধান দুই সদস্যের নামের অংশ ওই উদ্ভিদটির নাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে। আমি এই জলজঝাঝি দেখেছি খুলনার ভুতিয়া বিলে।
এর আগে বিশ্বে এ ধরনের ২২০টি প্রজাতির উদ্ভিদ দেখা গিয়েছিল। এর মধ্যে বাংলাদেশেই দেখা গিয়েছিল মোট আট প্রজাতির। নতুন এই উদ্ভিদটির কোনো শিকড় নেই। এটি মূলত পতঙ্গকে ফাঁদে ফেলে খায়। সূর্যের আলো, পানি থেকে সংগ্রহ করা কিছু খাদ্য উপাদান ও পতঙ্গ থেকে খাদ্য সংগ্রহ করে এরা বেঁচে থাকে। উদ্ভিদটি জীবন্ত অবস্থায় সবুজ রঙের হয়, আকৃতি হয় লম্বাটে আর মরে গেলে মাটির সাথে মিশে যায়। ১ দশমিক ৮ মিটার থেকে আড়াই মিটার দৈর্ঘ্য আর ১ দশমিক ৮ মিলিমিটার প্রস্তের হয় এটি। বর্ষায় হাওর -বাওরে পানি এলে এই উদ্ভিদ আবার জন্মায় জুলাই থেকে অক্টোবরের মধ্যে এতে হলুদ রঙের ফুল ফোটে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় উদ্ভিদের জাত সংরক্ষণ কেন্দ্র যুক্তরাজ্যের কিউ র্যায়াল বোটানিক্যাল গার্ডেনের হিসাব অনুযায়ী বিশ্বে মোট ৩ লাখ ৯১ হাজার প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। যার মধ্যে ৩ লাখ ৬৯ প্রজাতির ফুল ফোটে। প্রতিবছর দুই হাজার নতুন প্রজাতির উদ্ভিদ আবিষ্কৃত হয়, যার বেশির ভাগই বিলুপ্তির পথে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জাতীয় হারবেরিয়ামের পরিচালক পরিমল সিংহ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ও বিশ্বের উদ্ভিদের তালিকায় নতুন একটি প্রজাতি যুক্ত হলো, এটা আমাদের জন্য গর্বের ব্যাপার। নতুন পাওয়া এই ফুলের গাছটির কোনো ঔষধিগুণ আছে কি না, তা আমরা আরও গবেষণা ও অনুসন্ধান করে দেখব।’
Advisory Editor
Kazi Sanowar Ahmed Lavlu
Editor
Nurul Afsar Mazumder Swapan
Sub-Editor
Barnadet Adhikary
Dhaka office 38 / D / 3, 1st Floor, dillu Road, Magbazar.
Chittagong Office Flat: 4 D , 5th Floor, Tower Karnafuly, kazir deori. Phone: 01713311758