সাতছড়ি জাতীয় উদ্যোন-রিসার্ভ ফরেস্টে গোলাবারুদ
বিলুপ্তির হাত থেকে জেগে উঠুক বাটাগুর বাসকা নামক কচ্ছপ
বিলুপ্তির পথে গন্ধগোকুল-আমরা যদি না জাগি মা
জলজঝাঝি-পতঙ্গভূক উদ্ভিদ
আমার দেখা নিঝুম দ্বীপ
ব্রাহ্মীশাক-স্মৃতিবিকাশের সহায়ক
সন্তান কামনায় অনলাইনে শুক্রানু-ন্যায় বনাম অন্যায়
- ticket title
- করোনায় আরো ৬ জনের মৃত্যু
- সাতছড়ি জাতীয় উদ্যোন-রিসার্ভ ফরেস্টে গোলাবারুদ
- বিলুপ্তির হাত থেকে জেগে উঠুক বাটাগুর বাসকা নামক কচ্ছপ
- বিলুপ্তির পথে গন্ধগোকুল-আমরা যদি না জাগি মা
- জলজঝাঝি-পতঙ্গভূক উদ্ভিদ
- আমার দেখা নিঝুম দ্বীপ
- ব্রাহ্মীশাক-স্মৃতিবিকাশের সহায়ক
- সন্তান কামনায় অনলাইনে শুক্রানু-ন্যায় বনাম অন্যায়
- উদ্বোধনের আগেই ধ্বসে পড়ে ব্রিজ
হঠাৎ জোয়ারে রায়পুরে ২০ গ্রাম প্লাবিত
আগস্ট 21, 2020 / By Green News
Post by relatedRelated post
-
ফেব্রুয়ারী 27, 2021
ভদ্রা নদী এখন বালুচর, ৪৬ কোটি টাকার অপচয়
-
ফেব্রুয়ারী 19, 2021
বাংলাদেশ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে অনেক গাছ
-
ফেব্রুয়ারী 15, 2021
যুক্তরাষ্ট্রে আরেকটি তুষারঝড়ের পূর্বাভাস
-
ফেব্রুয়ারী 8, 2021
উত্তরাখণ্ডের জোশিমঠে হিমবাহ ভেঙে তুষার ধ্বস
লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার ৩টি ইউনিয়নের অস্বাভাবিক জোয়ারে পানিতে মেঘনা নদীর তীরবর্তী প্রায় ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে লোকালয়ে জোয়ারের পানি বাড়তে শুরু করে। পানি ঢুকে পানিবন্দী হয়ে পড়ছে অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ। এতে ভেসে গেছে শত শত পুকুরের মাছ। ডুবে গেছে কৃষকের ফসল। তবে আজ শুক্রবার সকাল থেকে কিছু কিছু এলাকায় পানি কমতে শুরু করে বলে জানান যায়।
রায়পুর উপজেলার উত্তর চরবংশী, দক্ষিণ চরবংশী ও চরআবাবিল ইউনিয়নের খাসেরহাট, চরলক্ষ্মী, চরবংশী, চরভৈরবী, হাজীমারা, চর কাচিয়া, জালিয়ার চর, কুচিয়ামোড়া, চর ঘাশিয়া, টুনুর চরসহ প্রায় ২০টি গ্রামের অস্বাভাবিক জোয়ারের পানি ডুবে নদী থেকে ৪ কিলোমিটার এলাকা প্লাবিত হয়েছে। অস্বাভাবিক জোয়ারের কারণে নদী সংযুক্ত খাল, পুকুর, বসতঘর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও রাস্তাঘাট হাঁটু পরিমাণ পানিতে ডুবে আছে। কোথাও কোথাও কোমর পরিমাণ পানি হয়েছে। এতে মেঘনা উপকূলীয় মানুষগুলো চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। জোয়ারের কারণে বেশ কিছু কাঁচা, আধা পাকা ঘরবাড়ি ও সড়কসহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এর আগেও গত ৫ আগস্ট হঠাৎ অস্বাভাবিক জোয়ারে এই এলাকাগুলো পানি ঢুকে তিন দিন পানিবন্দী হয়ে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় একশ বছরের মধ্যে এত পানি বৃদ্ধি হয়নি। নদীর সাধারণ জোয়ারের পানির স্তরের তুলনায় এদিন তিন ফুটের অধিক পানি বেড়েছে। প্লাবনে ভেসে গেছে গবাদিপশুর খাবার, মাছ, ক্ষেতের সবজিসহ অন্যান্য জিনিস। তলিয়ে গেছে মাছের ঘের, পুকুর, স্কুলসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও রাস্তাসহ বসতবাড়ি।
হাজীমারা গ্রামের সবুজ মিয়া বলেন, বিকাল ৩টার দিকে হঠাৎ করে জোয়ারের গতি বেড়ে যায়। বিগত তিন পুরুষেও আমার উঠোনে এত পানি হয়নি। উঠোন ডুবে ঘর ছুঁই ছুঁই করছে পানি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবরীন চৌধুরী বলেন, ফের এলাকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা হবে। এর আগে গত ৫ আগস্ট জোয়ারে প্লাবিত এলাকার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে কাজ চলছে।
Advisory Editor
Kazi Sanowar Ahmed Lavlu
Editor
Nurul Afsar Mazumder Swapan
Sub-Editor
Barnadet Adhikary
Dhaka office 38 / D / 3, 1st Floor, dillu Road, Magbazar.
Chittagong Office Flat: 4 D , 5th Floor, Tower Karnafuly, kazir deori. Phone: 01713311758