সাতছড়ি জাতীয় উদ্যোন-রিসার্ভ ফরেস্টে গোলাবারুদ
বিলুপ্তির হাত থেকে জেগে উঠুক বাটাগুর বাসকা নামক কচ্ছপ
বিলুপ্তির পথে গন্ধগোকুল-আমরা যদি না জাগি মা
জলজঝাঝি-পতঙ্গভূক উদ্ভিদ
আমার দেখা নিঝুম দ্বীপ
ব্রাহ্মীশাক-স্মৃতিবিকাশের সহায়ক
সন্তান কামনায় অনলাইনে শুক্রানু-ন্যায় বনাম অন্যায়
- ticket title
- করোনায় আরো ৬ জনের মৃত্যু
- সাতছড়ি জাতীয় উদ্যোন-রিসার্ভ ফরেস্টে গোলাবারুদ
- বিলুপ্তির হাত থেকে জেগে উঠুক বাটাগুর বাসকা নামক কচ্ছপ
- বিলুপ্তির পথে গন্ধগোকুল-আমরা যদি না জাগি মা
- জলজঝাঝি-পতঙ্গভূক উদ্ভিদ
- আমার দেখা নিঝুম দ্বীপ
- ব্রাহ্মীশাক-স্মৃতিবিকাশের সহায়ক
- সন্তান কামনায় অনলাইনে শুক্রানু-ন্যায় বনাম অন্যায়
- উদ্বোধনের আগেই ধ্বসে পড়ে ব্রিজ
সিরাজগঞ্জ বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
জুলাই 17, 2020 / By Green News
Post by relatedRelated post
-
ফেব্রুয়ারী 27, 2021
ভদ্রা নদী এখন বালুচর, ৪৬ কোটি টাকার অপচয়
-
ফেব্রুয়ারী 19, 2021
বাংলাদেশ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে অনেক গাছ
-
ফেব্রুয়ারী 15, 2021
যুক্তরাষ্ট্রে আরেকটি তুষারঝড়ের পূর্বাভাস
-
ফেব্রুয়ারী 8, 2021
উত্তরাখণ্ডের জোশিমঠে হিমবাহ ভেঙে তুষার ধ্বস
গত এক সপ্তাহ ধরে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে অব্যাহতভাবে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সিরাজগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে ১০ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়ে শুক্রবার সকালে বিপৎসীমার ১০০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। প্রতিদিনই তলিয়ে যাচ্ছে রাস্তাঘাটসহ নতুন নতুন এলাকা।
জেলার যমুনা নদী তীরবর্তী কাজিপুর, সদর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালী উপজলার ৪৭ হাজার পরিবারের আড়াই লাখ মানুষ বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে। তবে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে আগামী দু’একদিনের মধ্যেই যমুনার পানি স্থিতিশীল হতে পারে।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী কে এম রফিকুল ইসলাম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জ যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলেও আগামী দু-একদিনর মধ্যে তা স্থিতিশীল হতে পারে। তবে তিনি সতর্ক করে জানান ঈদের আগে যমুনা নদীর পানি তৃতীয় দফায় বৃদ্ধিপাবার আশঙ্কা রয়েছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুর রহিম জানান, যমুনার পানি বৃদ্ধির কারণে জেলার ৪৭ হাজার ২১৭ পরিবারের দুই লাখ ১৩ হাজার ৪৭৩ জন মানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। বেশিরভাগ মানুষ নিজেদের উদ্যোগে পাশের উঁচু স্থান ও বাঁধে আশ্রয় নিতে শুরু করেছেন।
সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসক ড. ফারুক আহাম্মদ বলেন, ত্রাণ দপ্তর থেকে ৪০০ টন চাল, দুই লাখ টাকার শিশু খাদ্য, দুই লাখ টাকার গো-খাদ্য ও চার হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ পাওয়া গেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের মধ্যে জেলার বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য ১৪২ টন চাল এবং দুই লাখ ৫৪ হাজার কর টাকা দেওয়া হয়েছে। ১৭৯টি আশ্রয়কেদ্র ও ৩৩টি মেডিক্যাল টিম প্রস্তত রয়েছে।
Advisory Editor
Kazi Sanowar Ahmed Lavlu
Editor
Nurul Afsar Mazumder Swapan
Sub-Editor
Barnadet Adhikary
Dhaka office 38 / D / 3, 1st Floor, dillu Road, Magbazar.
Chittagong Office Flat: 4 D , 5th Floor, Tower Karnafuly, kazir deori. Phone: 01713311758