রেখা নামের সেই ভয়ঙ্কর গৃহকর্মী গ্রপ্তার
চমৎকার সমাধিক্ষেত্র
টম্যাটো সংরক্ষণে নতুন উপায়
অবৈধ স্থাপনা দখলমুক্ত করা জরুরি
প্রকৃতি ধ্বংস করলে হাতি নেমে আসবে জনপদে
সবুজ প্রসারের প্রত্যয়ে -গ্রীন বাংলাদেশ
কুরমা-চাম্পারাই চা বাগানে অভিযান
- ticket title
- চন্ডুওয়ালার ইতিবৃত্ত
- রেখা নামের সেই ভয়ঙ্কর গৃহকর্মী গ্রপ্তার
- চমৎকার সমাধিক্ষেত্র
- টম্যাটো সংরক্ষণে নতুন উপায়
- অবৈধ স্থাপনা দখলমুক্ত করা জরুরি
- প্রকৃতি ধ্বংস করলে হাতি নেমে আসবে জনপদে
- সবুজ প্রসারের প্রত্যয়ে -গ্রীন বাংলাদেশ
- কুরমা-চাম্পারাই চা বাগানে অভিযান
- রাজঘাট লেক, ফিনলে টি স্টেটের পাখি নিধন উৎসব
মিজানুর রহিম বাবু: বিশ্বব্যাপী প্রবল প্রতাপে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাস কোভিড-১৯ এর গতি সার্ক-ভুক্ত দেশগুলোতে কম কেন? এ প্রশ্ন বিশ্বব্যাংকের। সার্ক ভুক্ত দেশের মানুষ নানা রকম ভাইরাস এর সাথে নিয়মিত উঠাবসা করে বলে এ ভূ:খন্ডের মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি, নাকি প্রচণ্ড রোদের প্রখরতা কমিয়ে দিয়েছে দক্ষিণ এশিয়ায় করোনার তীব্রতা। সাউথ এশিয়ান ইকোনমিক ফোকাসের একটি সমীক্ষা […]
মিজানুর রহিম বাবু: বিশ্বব্যাপী প্রবল প্রতাপে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাস কোভিড-১৯ এর গতি সার্ক-ভুক্ত দেশগুলোতে কম কেন? এ প্রশ্ন বিশ্বব্যাংকের। সার্ক ভুক্ত দেশের মানুষ নানা রকম ভাইরাস এর সাথে নিয়মিত উঠাবসা করে বলে এ ভূ:খন্ডের মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি, নাকি প্রচণ্ড রোদের প্রখরতা কমিয়ে দিয়েছে দক্ষিণ এশিয়ায় করোনার তীব্রতা। সাউথ এশিয়ান ইকোনমিক ফোকাসের একটি সমীক্ষা […]
দক্ষিণ এশিয়ার দেশ গুলোতে কোভিড-১৯”র গতি ধীর কেন প্রশ্ন তুলেছে বিশ্ব ব্যাংক
এপ্রিল 24, 2020 / By Green News
Post by relatedRelated post
-
জানুয়ারী 22, 2021
নিকুঞ্জ ১ এর লেকে জীবনের জয়গান
-
জানুয়ারী 21, 2021
খাদ্যাভ্যাসের বদলই পারে চিরতরুন রাখতে
-
জানুয়ারী 19, 2021
আগামীকাল আসছে উপহারের ২০ লাখ টিকা
-
জানুয়ারী 15, 2021
করোনার ভ্যাকসিনের অগ্রাধিকার তালিকা নিয়ে অস্পষ্টতা দূর
মিজানুর রহিম বাবু: বিশ্বব্যাপী প্রবল প্রতাপে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাস কোভিড-১৯ এর গতি সার্ক-ভুক্ত দেশগুলোতে কম কেন? এ প্রশ্ন বিশ্বব্যাংকের।
সার্ক ভুক্ত দেশের মানুষ নানা রকম ভাইরাস এর সাথে নিয়মিত উঠাবসা করে বলে এ ভূ:খন্ডের মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি, নাকি প্রচণ্ড রোদের প্রখরতা কমিয়ে দিয়েছে দক্ষিণ এশিয়ায় করোনার তীব্রতা।
সাউথ এশিয়ান ইকোনমিক ফোকাসের একটি সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রকাশ করে , এ বিষয়ে গবেষণার দাবি জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
বাংলাদেশ, ভুটান,নেপাল, শ্রীলংকা ও আফগানিস্তানের মতো দেশগুলোর করোনা সংক্রমণ সংক্রান্ত বিশদ পরিসংখ্যান তুলে ধরে এ পর্যবেক্ষণ রাখা হয়েছে রিপোর্টটিতে ।
চীনের উহান থেকে শুরু হয়ে বিদ্যুৎ গতিতে করোনা ছড়িয়েছে ইউরোপ-আমেরিকায়। প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ, থামছে না মৃত্যুর মিছিল। সেই তুলনায় অবিশ্বাস্য ভাবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে সংক্রমণের গতি অনেক কম। সংক্রমণের এই দ্বিমুখীতার কারণ কি?
বিশ্বব্যাংকের রিপোর্ট বলছে এই ভূখণ্ডের জনসংখ্যা এবং জনঘনত্ব তুলনামূলক অনেকটাই বেশি।পৃথিবীর মাত্র তিন শতাংশ এলাকা নিয়ে এখানে বসবাস করে বিশ্বের একুশ শতাংশ মানুষ। তবুও বিশ্বের মোট করোনা মৃত্যু এক শতাংশের কম মৃত্যু ঘটেছে এই ভূখণ্ডে।
বাংলাদেশ,ভারত, পাকিস্তানের মতো দেশে মোট জনসংখ্যার দশ শতাংশের মধ্যে ও ছড়াতে পারেনি, এ ভাইরাস। নিঃসন্দেহে এটি একটি ভাবনার বিষয়।এই রিপোর্টে বেশ কয়েকটি বিষয় বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে এই এলাকা গুলোতে তুলনামূলক ভাবে পর্যাপ্ত পরীক্ষা করা হয়নি ফলে সংক্রমিত রোগীর সংখ্যা ও কম পাওয়া গেছে, তবে ভিন্ন একটি মত বলছে পরীক্ষা কম বা বেশি যাইহোক ভাইরাস কামোর বসালে রোগীর সংখ্যা এমনিতেই বাড়বে। আর মৃত্যুর মিছিল শুরু হলে পরীক্ষার পরিসংখ্যান কোন গুরুত্ব পাবেনা।বিষয়টি এতো সহজ ভাবে ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয় বলছেন গবেষকরা।
এ অঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষ নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত অনেক কম পরিসরে অনেক বেশি মানুষ এখানে বাস করে। জনস্বাস্থ্য সচেতনতা ও এখানে খুব উচ্চমানের নয়। ফলে খাবার পানীয় জল এবং ঘরের বিছানার সাথে বাস করে অনেক জীবাণু, এখানে অনেকেই নদীর পানি বা বাইরে রাস্তার খোলা পানি পানে অভ্যস্ত। অনেকেই খোলা আকাশের নিচে খাবার খায়,পরিবারের অনেকেই এক থালায় খাবার খায়, দীর্ঘদিনের এই সহচর্যেই হয়তো অনেকাংশে বাড়িয়ে দিয়েছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
প্রখর রৌদ্রে বেশিরভাগ সময় কাটানোর প্রবণতা ও যুক্ত হয়েছে এই সাথে। সূর্যের প্রখর আলো মেলালিন তৈরি সহ ভিটামিন ডি”র একটি বড় উৎস । এই প্রবণতাগুলো ও গবেষণায় উঠে আসবে।
অন্যদিকে শ্রীলঙ্কায় কোনো প্রভাবই ফেলতে পারে নি করোনা। সেখানকার চিকিৎসকদের মতে, ভেষজ খাদ্য এবং ঔষধের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে শ্রীলঙ্কার জনগণের অধিকাংশই এখনও প্রাচীন আয়ুর্বেদিক ও ভেষজ চিকিৎসায় বিশ্বাসী। সুস্থ অবস্থায় ও তারা নিয়মিত বিভিন্ন গাছের শেকড় ও ফুলের নির্যাস পান করে এর কোনো ভেষজ উপাদানের কারণেই শ্রীলঙ্কা-বাসীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে কিনা বা এই ভাইরাসের সাথে লড়াই করার কোনো শক্তি যুগিয়েছে কিনা তা গবেষণার দাবি রাখে।
পশ্চিমারা অভ্যস্ত বোতলে ভরা জীবাণু মুক্ত পানি পানের। আমারা কলের জলে। ওদের আছে হ্যান্ড স্যানিটাইজার আর আমাদের আছে বাংলা সাবান। ওরা খায় কাটা চামচ দিয়ে, আমরা পাঁচ আঙ্গুল দিয়ে ভাত মাখিয়ে মুখে তুলি। পশ্চিমারা নানা রকম পরীক্ষা নিরীক্ষা করে নানা এন্টিবায়োটিক ব্যবহারে অভ্যস্ত ছিল। আর আমাদের ছিল থানকুনি পাতা,বাসক, অশ্বগন্ধা,তুলসী, ব্রাম্ভীর মত শাক পাতা। তবে কি গরিবের গাছ গাছরাই এই অঞ্চলে কমিয়ে দিল করোনার তাণ্ডব! সেই উত্তরই খুঁজছে বিশ্বব্যাংক।
Advisory Editor
Kazi Sanowar Ahmed Lavlu
Editor
Nurul Afsar Mazumder Swapan
Sub-Editor
Barnadet Adhikary
Dhaka office 38 / D / 3, 1st Floor, dillu Road, Magbazar.
Chittagong Office Flat: 4 D , 5th Floor, Tower Karnafuly, kazir deori. Phone: 01713311758