বিলুপ্তির হাত থেকে জেগে উঠুক বাটাগুর বাসকা নামক কচ্ছপ
বিলুপ্তির পথে গন্ধগোকুল-আমরা যদি না জাগি মা
জলজঝাঝি-পতঙ্গভূক উদ্ভিদ
আমার দেখা নিঝুম দ্বীপ
ব্রাহ্মীশাক-স্মৃতিবিকাশের সহায়ক
সন্তান কামনায় অনলাইনে শুক্রানু-ন্যায় বনাম অন্যায়
উদ্বোধনের আগেই ধ্বসে পড়ে ব্রিজ
- ticket title
- সাতছড়ি জাতীয় উদ্যোন-রিসার্ভ ফরেস্টে গোলাবারুদ
- বিলুপ্তির হাত থেকে জেগে উঠুক বাটাগুর বাসকা নামক কচ্ছপ
- বিলুপ্তির পথে গন্ধগোকুল-আমরা যদি না জাগি মা
- জলজঝাঝি-পতঙ্গভূক উদ্ভিদ
- আমার দেখা নিঝুম দ্বীপ
- ব্রাহ্মীশাক-স্মৃতিবিকাশের সহায়ক
- সন্তান কামনায় অনলাইনে শুক্রানু-ন্যায় বনাম অন্যায়
- উদ্বোধনের আগেই ধ্বসে পড়ে ব্রিজ
- গরুর পেটে ঘাসের বদলে প্লাস্টিক ও আবর্জনা
[…]
[…]
প্রকৃতির ‘পরিচ্ছন্নতাকর্মী’ হিসেবে স্বীকৃত পাখি শকুন
নভেম্বর 25, 2018 / By Benu Borna
Post by relatedRelated post
-
মার্চ 4, 2021
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যোন-রিসার্ভ ফরেস্টে গোলাবারুদ
-
মার্চ 4, 2021
বিলুপ্তির হাত থেকে জেগে উঠুক বাটাগুর বাসকা নামক কচ্ছপ
-
মার্চ 4, 2021
বিলুপ্তির পথে গন্ধগোকুল-আমরা যদি না জাগি মা
-
মার্চ 2, 2021
ব্রাহ্মীশাক-স্মৃতিবিকাশের সহায়ক
মৃত প্রাণীর মাংস খেয়ে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে যা পাখি তার নাম শকুন। বেশির ভাগ মানুষের কাছে শকুন অমঙ্গলের প্রতীক হলেও পরিবেশবিদেরা বহু আগেই এই পাখিকে প্রকৃতির ‘পরিচ্ছন্নতাকর্মী’ বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন। ৪০টি রোগের ঝুঁকি থেকে মানুষকে রক্ষা করা এই পাখি বাংলাদেশ থেকে প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু এখন আবার এই পাখি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
গত কয়েক বছরে অনেক শকুন কমে গিয়েছিল আমাদের অসচেতনতায়, শকুনের ওই মৃত্যুর প্রধান কারণ হিসেবে ডাইক্লোফেনাক ও কিটোফেন নামের দুটি ওষুধকে দায়ী করেন বন্য প্রাণী বিশেষজ্ঞরা। এই দুটি ওষুধ সাধারণত গরুর জ্বরসহ বেশ কয়েকটি রোগের প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহৃত হতো। গরু মারা গেলেও তার দেহে রয়ে যেত ওই ওষুধ দুটির অবশেষ। মৃত সেই গরুর মাংস খাওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শকুন মারা যেত।আইইউসিএন জানায়, ১৯৯০ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৯৯ শতাংশ শকুন বিলুপ্ত হয়ে যায়। বন বিভাগ ও আইইউসিএনের জরিপে দেখা গেছে, ১৯৯০ সালে বাংলাদেশে শকুনের সংখ্যা ছিল ১০ লাখ। ২০১২ সালে তা মাত্র ৫৫০টিতে নেমে আসে।বন বিভাগ ও আইইউসিএনের সর্বশেষ (গত অক্টোবরে প্রকাশ) জরিপের তথ্য অনুযায়ী, দেশে প্রতিবছর এখন ১০ থেকে ১২টি শকুন বাড়ছে। ২০১৬ সালে দেশে শকুন দেখা যায় ২৪০টি। চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত দেখা গেছে ২৬০টি।
সরকারের তিনটি সিদ্ধান্ত এবং প্রকৃতি সংরক্ষণবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর জোট আইইউসিএনের উদ্যোগে সেই পরিস্থিতি গত কয়েক বছরে অনেকটাই বদলে গেছে।শকুনের জন্য ক্ষতিকারক দুটি ওষুধ নিষিদ্ধ করা, এদের জন্য দুটি নিরাপদ এলাকা ঘোষণা করা ও শকুন সংরক্ষক দল গঠন করার মাধ্যমে পরিস্থিতি পাল্টে যায়। গত চার বছর ধরে দেশে শকুনের সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। দেশের আকাশে আবার শকুনের দল ফিরতে শুরু করেছে।মৃত প্রাণীর দেহ থেকে ক্ষতিকর জীবাণু প্রকৃতিতে ছড়ানোর আগেই তা খেয়ে সাবাড় করে দিত শকুন। গরু ও মানুষের জীবনের জন্য অন্যতম ঝুঁকি হচ্ছে অ্যানথ্রাক্স রোগ। একমাত্র শকুন হচ্ছে সেই প্রাণী, যে অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত মৃত গরুর মাংস খেয়ে হজম করতে পারে। যক্ষ্মা ও খুরারোগের জীবাণু শকুনের পেটে গিয়ে ধ্বংস হয়ে যায়।
শকুন রক্ষায় বাংলাদেশের এই উদ্যোগ ভারত, পাকিস্তান ও নেপালে বেসরকারি পর্যায়ে অনুসরণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া আফ্রিকার কয়েকটি দেশও বাংলাদেশের শকুন রক্ষার এই মডেল অনুসরণের কথা ভাবছে।
Advisory Editor
Kazi Sanowar Ahmed Lavlu
Editor
Nurul Afsar Mazumder Swapan
Sub-Editor
Barnadet Adhikary
Dhaka office 38 / D / 3, 1st Floor, dillu Road, Magbazar.
Chittagong Office Flat: 4 D , 5th Floor, Tower Karnafuly, kazir deori. Phone: 01713311758