কর্ণফুলীতে চালু হল ওয়াটার বাস
চলতি মাসেই একাধিক শৈত্যপ্রবাহ
হালদা থেকে মৃত ডলফিন উদ্ধার
আত্মীয় ছাড়া অন্যরাও কিডনি দিতে পারবে
সাভারে ৫ ইটভাটা ধ্বংস, জরিমানা ২৩ লাখ টাকা
সাভারে গবাদি পশুর নকল ওষুধ কারখানায় অভিযান,২ জনকে কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, পিতা-পুত্রের কারাদণ্ড
- ticket title
- শিহান কিতামুরার সাথে আলাপচারিতা
- কর্ণফুলীতে চালু হল ওয়াটার বাস
- চলতি মাসেই একাধিক শৈত্যপ্রবাহ
- হালদা থেকে মৃত ডলফিন উদ্ধার
- আত্মীয় ছাড়া অন্যরাও কিডনি দিতে পারবে
- সাভারে ৫ ইটভাটা ধ্বংস, জরিমানা ২৩ লাখ টাকা
- সাভারে গবাদি পশুর নকল ওষুধ কারখানায় অভিযান,২ জনকে কারাদণ্ড
- হবিগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, পিতা-পুত্রের কারাদণ্ড
- রাজশাহীতে চারটি ফার্মেসীকে জরিমানা
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ঢালচর ইউনিয়নের তারুয়া সমুদ্রসৈকত নদীভাঙনে বিলীন হওয়ার পথে। বঙ্গোপসাগর, মেঘনা ও বুড়া গৌরঙ্গ নদীর ভয়াল গ্রাসে ২০০ বছরের পুরনো বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ঢালচর ইউনিয়নের ৯টি গ্রামের মধ্যে চারটি গ্রাম এরই মধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এতে দিশাহারা হয়ে পড়েছে ঢালচরবাসী। স্থানীয়রা জানায়, দ্বীপজেলার এক তৃতীয়াংশ মৎস্য আয়ের উৎস হচ্ছে ঢালচর ইউনিয়ন। […]
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ঢালচর ইউনিয়নের তারুয়া সমুদ্রসৈকত নদীভাঙনে বিলীন হওয়ার পথে। বঙ্গোপসাগর, মেঘনা ও বুড়া গৌরঙ্গ নদীর ভয়াল গ্রাসে ২০০ বছরের পুরনো বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ঢালচর ইউনিয়নের ৯টি গ্রামের মধ্যে চারটি গ্রাম এরই মধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এতে দিশাহারা হয়ে পড়েছে ঢালচরবাসী। স্থানীয়রা জানায়, দ্বীপজেলার এক তৃতীয়াংশ মৎস্য আয়ের উৎস হচ্ছে ঢালচর ইউনিয়ন। […]
নদীভাঙনে বিলীন হওয়ার পথে তারুয়া সমুদ্রসৈকত
জুলাই 7, 2019 / By Green News
Post by relatedRelated post
-
ডিসেম্বর 10, 2019
কর্ণফুলীতে চালু হল ওয়াটার বাস
-
ডিসেম্বর 10, 2019
চলতি মাসেই একাধিক শৈত্যপ্রবাহ
-
ডিসেম্বর 6, 2019
সাভারে ৫ ইটভাটা ধ্বংস, জরিমানা ২৩ লাখ টাকা
-
ডিসেম্বর 6, 2019
হবিগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, পিতা-পুত্রের কারাদণ্ড
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ঢালচর ইউনিয়নের তারুয়া সমুদ্রসৈকত নদীভাঙনে বিলীন হওয়ার পথে। বঙ্গোপসাগর, মেঘনা ও বুড়া গৌরঙ্গ নদীর ভয়াল গ্রাসে ২০০ বছরের পুরনো বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ঢালচর ইউনিয়নের ৯টি গ্রামের মধ্যে চারটি গ্রাম এরই মধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এতে দিশাহারা হয়ে পড়েছে ঢালচরবাসী।
স্থানীয়রা জানায়, দ্বীপজেলার এক তৃতীয়াংশ মৎস্য আয়ের উৎস হচ্ছে ঢালচর ইউনিয়ন। নদী ও সাগরে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে চলছে এখানকার অন্তত ৩০ হাজার মানুষ। এখানে গত ছয় মাসে একটি বৃহৎ বাজার, চারটি গুচ্ছগ্রাম, দুই শতাধিক ঘরবাড়ি, পাঁচটি পুকুর, ২৫০টি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানসহ শতাধিক একর ফসলি জমি বিলীন হয়ে গেছে। এখন ঝুঁকিতে রয়েছে ম্যানগ্রোভ বনসহ কয়েক শ একর আয়তনের সম্ভাবনাময় তারুয়া সমুদ্রসৈকত। পাশাপাশি দুটি গুচ্ছগ্রাম, দুটি মৎস্য আড়ত, একটি পুলিশ ফাঁড়ি, তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, একটি রেস্টহাউস, একটি ফরেস্ট অফিস, হ্যালিপ্যাডসহ অসংখ্য ঘরবাড়ি ভাঙনের মুখে রয়েছে।
নিয়মিত ভাঙনের কারণে ক্রমেই ছোট হয়ে আসছে শত বছরের প্রাচীন দ্বীপের রানী ঢালচর। ভাঙনের ফলে চরের এক তৃতীয়াংশ বিলীন হয়ে যাওয়ায় চরম আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে স্থানীয়রা। ভাঙনরোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে অচিরেই পুরো ঢালচর বিলীন হয়ে যাবে।
ঢালচরের স্থানীয় বাসিন্দা রহিম মিয়া, আবদুল্লাহ, সিরাজ, জরিনাসহ কয়েকজন বলে, তারা নদীর সঙ্গে যুদ্ধ করে বসবাস করছে। বর্ষা মৌসুমে নদীতে তাদের ঘরবাড়ি তলিয়ে যায়। আবার সংগ্রাম করে নতুন ঘর তুলে বসবাস করে তারা। কিন্তু সম্প্রতি ব্যাপক আকারে ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে ঝুঁকিতে পড়েছে তারুয়া সমুদ্রসৈকত। তাদের এখন আশ্রয় নেওয়ার মতো অন্য কোনো জায়গা নেই।
ঢালচরের মৎস্য ব্যবসায়ী মাহাবুবুর রহমান বলেন, ‘ঢালচরকে ভাঙনের হাত থেকে রক্ষার দাবিতে কিছুদিন আগে আমরা মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছি। কিন্তু আজও কার্যকরী কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।’
এদিকে সহায়-সম্বল হারিয়ে দিশাহারা ভাঙনকবলিত এলাকার মানুষ। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে লড়াই করে বেঁচে থাকা মানুষগুলো ভাঙনরোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে। এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ড ডিভিশন-২-এর নির্বাহী প্রকৌশলী কায়ছার আহম্মেদ বলেন, ‘ভাঙনরোধে একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। আগামী অক্টোবর-নভেম্বরে এর কাজ শুরু হবে।’
Sharing is caring!
Advisory Editor
Kazi Sanowar Ahmed Lavlu
Editor
Nurul Afsar Mazumder Swapan
Sub-Editor
Barnadet Adhikary
Dhaka office 38 / D / 3, 1st Floor, dillu Road, Magbazar.
Chittagong Office Flat: 4 D , 5th Floor, Tower Karnafuly, kazir deori. Phone: 01713311758